মেয়েদের মাসিক চলাকালীন সময় কিভাবে সহবাস করতে হয় ? আজকের আলোচনার মূল বিষয় একজন মহিলার মাসিক চলাকালীন সময়ে তার স্বামীর সঙ্গে কতটুকু অন্তরঙ্গ হবে এবং তার মাসিকের সময় সে তার স্বামীর সাথে সরাসরি মিলন না করে কিভাবে যৌন মিলনের তৃপ্তি দিবে বা উত্তেজনা দিবে।
অনেকে আছেন ডাক্তারের কাছে প্রশ্ন করে থাকেন যে মাসিকের সময় স্ত্রীর সঙ্গে কিভাবে সহবাস করা যাবে।কনডম ব্যবহার করে সহবাস করলে কোন ধরনের ক্ষতি হবে কিনা ?
প্রথমত আমাদের জানতে হবে একজন মহিলার মাসিক হলে মাসে ৪-৫ দিন,আর এই ৪-৫ দিন বাদ দিয়ে মাসের ২৪-২৫ দিন চাইলে কিন্তু তার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করা যায়।তাহলে কেন একজন মহিলার মাসিক চলাকালীন সময়েও তার সঙ্গে সহবাস করতেই হবে?
সাধারণত মহিলাদের যখন মাসিক চলতে থাকে তখন তারা শারীরিক এবং মানসিক ভাবে অনেকটাই ক্লান্ত এবং দুর্বল থাকে।অনেক সময় মহিলাদের তলপেটে এবং যৌনাঙ্গের ভিতরে অনেকটা ব্যথা অনুভূতি হয়।এছাড়াও এই সময় মহিলাদের যৌন মিলনের চাহিদা আগের থেকে অনেকটা কমে যায়।এছাড়াও তাদের মেজাজটা অনেক সময় খিটখিটে হয়ে যায়।আর একজন পুরুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি বুঝতে হবে ।এমনিতে তার স্ত্রীর মাসিকের সময় কালীন চলছে তার যৌন মিলনের চাহিদা আগের থেকেও কিছুটা কম, এছাড়াও সে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা উপলব্ধি করছে তাই এই সময়টাতে তার সঙ্গে শারীরিক মিলন না করাটাই উচিত।তারপরেও কিছু কিছু পুরুষ রয়েছে এই বিষয় গুলো একেবারেই বুঝতে চায় না। কোন না কোন উপায়ে তাকে স্ত্রীর সাথে মাসিকের সময় ও যৌন মিলন করতেই হবে।যাইহোক বিবাহিতদের মধ্যে অনেক সময় এই ধরনের সমস্যা হয়, স্ত্রীর মাসিক চললেও স্বামীর পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তি দিতেই হয়।
এক্ষেত্রে কোনো উপায়ে নিজের যোনিতে স্বামীর লিঙ্গ কে প্রবেশ করিয়ে স্বামীর সঙ্গে সংযোগ করা যাবে না।বরং স্ত্রীকে তার স্বামীর বীর্যপাত ঘটানোর উদ্দেশ্যে তার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হাত মুখ ব্যবহার করে তার স্বামীকে তৃপ্তি দিতে পারে বা তার স্বামীর বীর্যপাত ঘটাতে পারে।যেমন এই সময় কোন মহিলার তার হাতে যেকোনো ধরনের পিসিল ধরনের লোশন বা তেল জাতীয় কোন কিছু নিয়ে তার স্বামীর লিঙ্গ তার হাত ধরা মৈথুন করে স্বামীর বীর্যপাত ঘটাতে পারে।এছাড়া এই সময় একজন মহিলা তার স্বামীর শরীরের সমস্ত জায়গায় আদর করে দিতে পারে, এমনকি তার স্বামীর কে তার শরীরের উপরে উঠিয়ে স্বামীকে খুব ভালো ভাবে আদর করানো যেতে পারে।স্বামীর লিঙ্গের উপরে বসে তার পাছা দ্বারা হালকা ঘষাঘষি করতে পারি এরকম করলে অনেক সময় পুরুষের বীর্যপাত হয়ে যায়।
এছাড়াও তার স্ত্রী দুই স্তন সবথেকে বেশি যৌন উত্তেজক তাই স্বামী তার লিঙ্গের স্ত্রী দুই স্থানে কিছুটা ঘষাঘষি করতে পারে এছাড়া স্বামী চাইলে তার স্ত্রীর দুই স্তনের মাঝখানে যে ফাঁকা জায়গাটা থাকে ঐ জায়গাটাতে ও তার স্ত্রী লিঙ্গে যেভাবে যৌন মিলন করে ঠিক ওই ভাবে লিঙ্গ ঘষাঘষি করলেও বীর্যপাত ঘটতে পারে।এই পদ্ধতি ছাড়াও যেকোনো পদ্ধতি যেগুলো আপনাদের ভালো লাগে কিভাবে আপনার স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে আপনার স্বামীর বীর্য বের করে নিতে পারেন।তবে একজন পুরুষ কেউ মনে রাখতে হবে যেহেতু এই মাসিকেরদ; ৪-৫ টা দিন তার স্ত্রী মানসিক এবং শারীরিক ভাবে অনেকটা দুর্বল থাকে সে শারিরিকভাবে অনেক জ্বালা যন্ত্রণা উপভোগ করে তাই এই ৪-৫ টা দিন নিজেকে যেভাবে হোক কন্ট্রোল করতে হবে।
Source: Dr. Farhana