মেয়ে পটানোর ১০টি সহজ উপায় ১০০% পরীক্ষিত কার্যকারী ট্রিক্স
অনেকেই বলে বীরবিক্রমে এরা হারিয়ে গেছে,এমনকি এখনকার যুগে আধুনিক মেয়েরা মনে করে এটা শুধু বইয়ে নাটকে বা সিনেমার গল্পতেই সম্ভব এটি অবশ্যই সত্য নয়।হ্যাঁ এখনকার যুগে আপনি হয়তো কোথাও তীর-ধনুক তলোয়ার হাতে নিয়ে বীর পুরুষ কে খুঁজে পাবেন না।কিন্তু বর্তমানে সত্যিকারের পুরুষ হওয়ার জন্য বীর বিক্রম হতে হয় না। আমাদের মধ্যে অনেক সত্যিকারের হিরোকে পাওয়া যায় যারা মেয়েদের হার্ট বিট কে এক মুহূর্তে বাড়িয়ে দিতে পারে আর এর জন্য তাকে যুদ্ধক্ষেত্রে নিজের বীরত্ব দেখাতে হবে না।শুধুমাত্র কিছু সাধারণ গোপন বিষয় মেনে চললেই, আপনি আর সাধারণ 10 জন পুরুষের থেকে হয়ে উঠবেন বিশেষ কেউ এবং মুহুর্তের মধ্যে আপনার কাঙ্ক্ষিত নারীর মন জয় করে নিতে পারবেন।
আজকের ট্রিক্সগুলো একজন ছেলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
(তবে অবশ্যই মনে রাখবেন এগুলো অতিরিক্ত করা যাবে না)
10.দরজা খুলে দেওয়া।কোথাও প্রবেশের সময় তার জন্য নিজ হাতে দরজা খুলে দিলে কি হয়??এটা তারা ধরে নেয় আপনি অলস নয় বরং চটপটি এবং নম্র-ভদ্র স্বভাবের।আপনার জেনে রাখা ভালো যে এতে আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার সাথে নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকতে পারে।এটা আপনার কাছে প্রথমে খুব সামান্য বিষয় মনে হলেও দিনকে দিন সে এটাকে অনেক উপভোগ করা শুরু করবে।
09.আপনার শেষে খাবারটুকু নিজ হাতে তাকে খাইয়ে দিন।হয়তো বেশিরভাগ ছেলেরাই নিজের খাবারে ভাগ বসাক এটা অপছন্দ করে।মেয়েদের বেলায় আরও বেশি হয়ে থাকে কিন্তু খাওয়ার শেষ সময় খাওয়া বন্ধ করে তাকে যদি নিজ হাতে খাইয়ে দেন তাহলে ওই সময় ও নিজেকে বেশি সুখী বলে মনে করতে থাকে।এটা তার কাছে আপনার Special কি আর হিসেবে তার কাছে বিবেচিত হয় ,এবং সাথে সত্তিকারের ভালোবাসার সংকেত বলে মনে করা হয়।
08.তার পরিবারকে সময় দিন।মেয়েরা খুব আবেগ প্রবণ তারা সব সময় পরিবার-পরিজনের সাথে নিয়ে থাকতে ভালোবাসে।তাই আপনার প্রিয় মানুষটির পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখুন খোঁজ খবর নিন।রিলেশনের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর মুহুর্তের মধ্যে একটি হচ্ছে চলো আমার বাবা-মায়ের সাথে দেখা করি এই মুহূর্তটি।সুতরাং এই সময়টাতে যদি আপনি আগ্রহ দেখাতে পারেন এবং তার পরিবারের কাছে প্রিয় হতে পারেন তবে কেল্লাফতে।সে আপনাকে অন্ধের মত ভালবাসতে শুরু করবে।
07.তাকে আপনার বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন।একজন সত্যিকারের পুরুষ অবশ্যই জেনে থাকবেন যে যখন কেউ তার বন্ধুদের সামনে তার গার্লফ্রেন্ডের পরিচয় লুকায় বা গর্বের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে না পারে তবে ওই অভাগা মেয়েটি নিজেকে অনেক অগ্রসর পাত্রী এবং নিজেকে অনেক ছোট মনে করতে থাকে।একজন সত্যিকারের প্রেমিক কখনোই এই মুহূর্তটি আসতে দেয় না।তারা প্রথমে তার প্রিয়তমাকে তার বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং সামনে তার বেশকিছু প্রশংসা করে থাকে। আর মেয়েটি তার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি জানান দিতে ভুল করে না।মনে রাখবেন এটা করলে সে তার জীবনের আপনাকে অনেক বড় একটা অংশ বলে মনে করতে শুরু করবে।
06.কোন কারন ছাড়াই Gift পাঠান।এটা পকেট ফাঁকা করার যুক্তি নয় কারণ মেয়েরা উপহার পেতে পছন্দ করে।তবে এটা ঠিক নয় যে তারা সব সময় দামি উপহার কেই পছন্দ করে।শুধু খেয়াল রাখবেন সেটা যেন সারপ্রাইজ হয় ছোট্ট গিফট এর মাধ্যমেও অনেক বড় সারপ্রাইজ দেওয়া যায়।একবার ভাবুনতো প্রিয় মানুষটির কাছ থেকে উপহার পেলে কতটাই না খুশি হবে মানুষটা। এতে আপনি তাকে কম সময় দিলে সে মনে করবে আপনি তাকে কখনোই ভুলে যাননি।আর আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হন যারা উপহার পাওয়া থেকে দিতে পছন্দ করেন।তাহলে আপনি আর দশজনের থেকে অবশ্যই ভাগ্যবান পুরুষ।সুতরাং ফেরার পথে মাত্র একটি গোলাপ সঙ্গে নিয়ে নিন আর উপভোগ করুন তার উচ্ছ্বাসিত হাসিমুখ।
আরো কিছু মেয়ে পটানোর ১০টি সহজ উপায় ১০০% পরীক্ষিত কার্যকারী ট্রিক্স নিচে আলোচনা করা হলো
05.সবসময় তাকে আগলে রাখুন।চলার পথে এমন অনেক ছোটখাটো বিষয় আছে যেগুলো।থেকে তাকে একটু সাবধান করে দিন।রাস্তা পার হওয়ার সময় তার হাত ধরে পার করুন।বৃষ্টিতে তার মাথায় ছাতা ধরো।কেউ তাকে বিরক্ত করলে তাকে প্রতিহত করুন।এগুলো আপনাদের রিলেশনশিপ কে মজবুত করতে একেকটা ইটের গাথুনির মত কাজ করবে।
04.তার কপালে চুমু খান। গবেষণায় পাওয়া যায় মেয়েরা তাদের কপালে চুমু খেতে পছন্দ করে।গবেষণায় এটা প্রমাণ করে যে কপালে চুমু খাওয়াকে মেয়েরা আদর ভালোবাসা এবং সম্মানের প্রতীক হিসাবে দেখে।সচরাচর ঠোটে কিস করার থেকে কপালে কিস করলে মেয়েরা অনেক বেশি খুশি হয়।
03. বিল পরিশোধ করুন।এটা বলার অপেক্ষা থাকে না যে ছেলেরাই সব বিল পরিশোধ করে।বিশেষ করে রেস্টুরেন্ট এর বিল তার পরেও যে যত আন্তরিকতার সাথে এই কাজটি করে থাকে তার প্রতি মেয়েদের আগ্রহ বেশি বেড়ে যায়।তবে অবশ্যই আপনাকে অনেক বেশি কৌশলী হতে হবে।
02.প্রিয় মানুষটার কাছে সৎ থাকুন।ভালোবাসার অন্যতম শর্ত হল প্রিয় মানুষটির কাছে সৎ থাকা।তার কাছে কোনকিছুই গোপন করা যাবে না।আর এই ছোট্ট বিষয়টি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে।সেই সাথে আপনার উপর আপনার প্রিয় মানুষটির আসতে পারবে।
এবং 01. তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।সম্ভবত একটি বিষয় ছেলেদের কাছে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং বিশষ।যে মেয়ের কথা মনোযোগ সহকারে শোনা ।অবশ্য বেশিরভাগ সময় তার কথা আপনার কাছে কম মূল্যবান মনে হতে পারে।তবে এই জায়গাতে এসে আপনার কিছু ধৈর্য ইনভেস্ট করতে হবে।মনে রাখবেন ভালোবাসা এমনিতে আসে না।
ভালোবাসা পেতে হলে ভালবাসা দিতে হয়।প্রেম ভালোবাসা হলো সুন্দরের ওরা ধরা।নারীর মন বুঝতে হলে নারীর সাথে ওই ধরনের আচরণ করুন যেটা সে পছন্দ করে।তাহলে দেখবেন সে আপনার প্রতি ভালোবাসায় বিগলিত হয়ে গেছে।